যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা
প্রিয় বন্ধুরা তাহলে জেনে নিন যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা তা সম্পর্কে।যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আরো জানবো, যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায়, যে দোয়ার মাধ্যমে জান্নাত সহজ হয়ে যায়, বিনা হিসেবে যারা জান্নাতে যাবে, জান্নাতে যাওয়ার সহজ পাঁচটি আমল, যে দোয়ার মাধ্যমে জান্নাতে বৃক্ষরোপণ করা হয়, জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এগুলো সম্পর্কে।
যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায়
জান্নাত হলো চির সুখেরও শান্তির আবাস এবং মুসলমানদের স্থায়ী ঠিকানা। যেখানে শুধু সুখ আর শান্তি বিরাজমান। মহান আল্লাহ তায়ালা নিজেই সবাইকে জান্নাতের পথে ডেকেছেন। জান্নাতে যাওয়ার সব রকম পথ অত্যন্ত সহজ করে দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তা'আলা বলেন," আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে ডাকছেন" (সূরা ইউনুস আয়াত ২৫) । তাই যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এ প্রসঙ্গে আমরা জানবো যে আমলগুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায়। নিম্নে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ
আরো পড়ুনঃ রমজান মাসের করণীয় আমল সম্পর্কে জানুন
এতিমদের দেখাশোনা করা
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃআমি ও এতিমের লালন পালনকারী জান্নাতে একসঙ্গে এমন ভাবে থাকবো, একথা বলে তিনি মধ্যমা ও তর্জনী আঙ্গুলদ্বয়কে একত্রিত ও পৃথক করে দেখিয়েছেন। (বুখারী, হাদিস-৫৩০৪)
মুখ ও গোপনাঙ্গের হেফাজত
রাসুলুল্লাহ (সাঃ )বলেছেন ঃযে ব্যক্তি উভয় ঠোঁটের মধ্যভাগ (জিব্বা )ও দুই রানের মধ্যভাগ (লজ্জাস্থান) হেফাজতের দায়িত্ব গ্রহণ করে আমি তার জন্য জান্নাতের দায়িত্ব গ্রহণ করি। (বুখারী ,হাদিস- ২৬০৭)
বেশি বেশি সাদকা করা
ইবনে মাসুদ রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত হাদিসের রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ তোমরা সাদকা করো কেননা সাদকায়ে পূর্ণতা অর্জন হয়। আর এই পণ্য তাই জান্নাত মিলে।
পিতা-মাতা সেবা
রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ "ওই ব্যক্তি ধ্বংস হোক, ওই ব্যক্তি ধ্বংস হোক"
, তিনি আবারও বলেছেন "ওই ব্যক্তি ধ্বংস হোক"। সাহাবীদের কেউ জিজ্ঞাসা করলেন ,হে
আল্লাহর রাসূল! কি সে জন? রাসুলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করলেন ,যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতা
উভয়কে পার্থক্য অবস্থায় পেল অথবা যেকোনো একজনকে পার্থক্য অবস্থায় পেল তবু
জান্নাত অর্জন করতে পারল না সে ধ্বংস হোক। (মুসলিম ,হাদিস ২৫৫১)
নামাজ আদায়ের যত্নবান হওয়া
রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সময় মত নামাজ আদায়ের যত্নবান হয়, তার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে জান্নাতে প্রবেশ করানোর প্রতিশ্রুতি রয়েছে। (আবু দাউদ ১৪২০)
পড়াশোনা করা ও জ্ঞান অর্জন
রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি জ্ঞান অর্জনের উদ্দেশ্যে বের হবে, আল্লাহতালা তার জন্য জান্নাতের রাস্তা সহজ করে দেন। (মুসলিম, হাদিস ২৬৯৯)
ওযু করে দুই রাকাত নামাজ পড়া
রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি উত্তম রূপে অজু করে এবং একাগ্র চিত্তে তনু মনে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে তার জন্য জান্নাত অবধারিত। (আবু দাউদ ১৬৯)
নামাজের পর আয়তাল কুরসি পড়া
রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়তাল কুরসি তেলাওয়াত করে, তার জান্নাতে প্রবেশ করার জন্য মৃত্যু ছাড়া আর কোন বাধা নেই।
আসমাউল হুসনা আয়ত্ত করা
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু সূত্রে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ আল্লাহ তাআলার ৯৯ টি নাম আছে, যে ব্যক্তি তা আয়ত্ত করবে, আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করবেন। (বুখারি, হাদিস২৭৩৬)
সালামের প্রচার ও প্রসার
রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেনঃ যতক্ষণ পর্যন্ত কোন ব্যক্তি ঈমান আনবে না ততক্ষণ পর্যন্ত সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আর যতক্ষণ কোন মুসলমান পরস্পর একে অন্যকে ভালবাসবে না ততক্ষণ তারা পূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না। আমি কি তোমাদের সেই কাজটি বলে দেব যা করলে পরস্পর ভালোবাসা সৃষ্টি হয়? তোমরা নিজেদের মধ্যে সালামের প্রচার ও প্রসার কর।
যে দোয়ার মাধ্যমে জান্নাত সহজ হয়ে যায়
যে দোয়ার মাধ্যমে জান্নাত সহজ হয়ে যায় সে দোয়াটি হলঃ
উচ্চারণঃ রাদিতু বিল্লাহি রব্বাউঁ ওয়া বিল ইসলামী দিনাউঁ ওয়া
বিমুহাম্মাদিন নাবিয়্যাঁও ওয়া রাসুলা।
অর্থঃ আমি আল্লাহকে রব, ইসলামকে দিন এবং রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) কে রাসুল
হিসাবে সন্তুষ্টিতে মেনে নিয়েছি।
আবু সাঈদ খুদ্রি সাবিলেস সালাম থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেছেন, যে
ব্যক্তি দোয়াটি পড়বে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। হাদিসে আছে এই কথাটি
শুনে আবু সাঈদ ছালেঃ সাল্লাম আনন্দে উল্লাসিত হয়ে যান।
বিনা হিসেবে যারা জান্নাতে যাবে
যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এই প্রসঙ্গে আমরা জানবো কারা বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে।কিয়ামতের ভয়াবহতা ও বিভীষিকতার কথা হাদিসে এসেছে । এক হাদীসে রয়েছে, হাশরের ময়দানে প্রত্যেকে বলতে থাকবে আমাকে বাঁচান ,আমাকে বাঁচান। শুধু মোহাম্মদ (সাঃ ) উম্মত নিয়ে (নিজেকে ছাড়া) চিন্তা করবেন। হাশরের ময়দানে ভয়াবহতা এতই তীব্র হবে যে এর কথা শুনলে গায়ের লোমকূপ দাঁড়িয়ে যাবে। এই কঠিন অবস্থাতেই কিছু মানুষের সেইদিন আবার বিচার হবে না ।তারা হিসাব ছাড়াই জান্নাতে যাবে।
আরো পড়ুনঃ রোজার আগে গুরুত্বপূর্ণ ৭ টি আমলের প্রস্তুতি
কারা সেই ভাগ্যবান ,এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত হাদীস শরীফে এসেছে, একদিন রাসূল (সাঃ )বলেন, আমার কাছে সব উম্মতের লোকদের উপস্থাপন করা হলো। আমি দেখলাম কোন নবীর সঙ্গে মাত্র সামান্য কয়েকজন( তিন থেকে চারজন)অনুসারী আছে। কোন নবীর সঙ্গে একজন অথবা দুজন লোক রয়েছে। কোন নবীকে দেখলাম তার সঙ্গে কেউ নেই। ইতিমধ্যে বিরাট একটি জামাত আমার সামনে পেশ করা হলো। আমি মনে করলাম ,এরাই বুঝি আমার উম্মত। কিন্তু আমাকে বলা হলো এটা- মুসা আলাইহিস সালামের উম্মতের জামাত। কিন্তু আপনি অন্য দিগন্তে দেখুন।
অতঃপর আমি সেই দিকে তাকাতে আরও একটি বিরাট জামাত দেখতে পেলাম। আমাকে বলা হলো এটি আপনার উম্মত। আর তাদের সঙ্গে এমন৭০ হাজার লোক আছে যারা বিনা হিসাবে ও বিনা গজবে সরাসরি জান্নাতে প্রবেশ করবে। একথা বলে তিনি (আল্লাহর রাসূল) উঠে নিজ ঘরে প্রবেশ করলেন।
এদিকে লোকেরা ওইসব জান্নাতি লোকদের ব্যাপারে বিভিন্ন আলোচনা শুরু করে দিল যে, কারা হবে সেই লোক যারা বিনা হিসাবে অভিনয় গজবে জান্নাতে প্রবেশ করবে? কেউ কেউ বলল -সম্ভবত ওই লোকেরা হবে আল্লাহর রাসূল সাঃ এর সাহাবা। আবার কেউ বলল, সম্ভবত ওরা হলো-যারা মুসলিম হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছে এবং আল্লাহর সঙ্গে কখনো কাউকে শরিক করেনি। আরো অনেকে অনেক কিছু বলল।
কিছুক্ষণ পরে আল্লাহর রাসূল (সাঃ ) তাদের কাছে বের হয়ে এসে বললেন, তোমরা কি ব্যাপারে আলোচনা করছ? তারা ব্যাপারটি খুলে বললে আল্লাহর রাসূল (সাঃ ) বলে বিনা হিসেবে জান্নাতি লোক হল যারা-১-দাগ কেটে রোগের চিকিৎসা করায় না।২-অন্যের কাছে রুকাইয়া বা ঝাড় ফু করে দিতে বলে না।৩-কোন জিনিসকে অশুভ লক্ষণ বলে মনে করে না।৪-তারা শুধু আল্লাহর উপর ভরসা রাখে।
এ কথা শুনে ও উক্কাশাহ ইবনু মীহসান নামক একজন সাহাবী উঠে দাঁড়িয়ে বলেন ,হে
আল্লাহর রাসূল আপনি আমার জন্য দোয়া করুন আল্লাহ যেন আমাকে তাদের দলভুক্ত করে
দেন।
জান্নাতে যাওয়ার সহজ পাঁচটি আমল
যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এ
প্রসঙ্গে আমরা জানবো জান্নাতে যাওয়ার সহজ পাঁচটি আমল সম্পর্কে।জান্নাত হলো চির
সুখের জায়গা এবংমুসলমানদের চিরস্থায়ী ঠিকানা। পার্থিক জীবন নিতান্তই
ক্ষণস্থায়ী। তাই স্বল্প জীবনের চেয়ে দীর্ঘ জীবনের বস্তুতি নেওয়া মমিনদের জন্য
সঠিক কাজ। হাদিসে বলা হয়েছে, বুদ্ধিমান তো সেই ব্যক্তি যে প্রভৃতিকে নিজের মতো
করে পরিচালনা করে এবং মৃত্যু পরবর্তী জীবনের জন্য আমল করে। নিম্নে জান্নাতে
যাওয়ার সহজ পাঁচটি আমল সম্পর্কে বলা হলোঃ
ফরজ নামাজ
মুসলমানদের ঈমান আনার জন্য প্রধান দায়িত্ব হল নামাজ পড়া। জান্নাতে যেতে নামাজের
কোন বিকল্প নেই। কেননা নামাজ জান্নাতের চাবিকাঠি।
রোগীর সেবা ও শুশ্রসা
অসুস্থ মানুষকে সেবা ও শুশ্রূষা করা এক ধরনের বড় সওয়াবের কাজ। এবং এটা জান্নাতে
যাওয়ার সহজ আমলও বটে।
সরলতা
সরলতা মুমিনদের বৈশিষ্ট্য। সরল ব্যক্তি আল্লাহর কাছে খুবই পছন্দনীয়। আর
আল্লাহতালা এই সরলতার বিনিময়ে জান্নাত দেবেন। উসমান ইবনে আফসানা রাদিয়াল্লাহ
বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাম এরশাদ করেছেন," আল্লাহ তাআলা সে ব্যক্তিকে
জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যে সহজ সরল। সে কেতা হিসেবে হোক বা বিক্রেতা হিসেবে হোক।
বিচারক হিসেবে হোক বা বিচারার্থী হিসেবে"।
শিষ্টাচার
আল্লাহর কাছে শিষ্টাচার ও সুন্দর আচরণ খুব বেশি পছন্দনীয়। ইবনে সাবিত
রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেছেন, তোমাদের পক্ষ থেকে
ছয়টি বিষয়ের নিশ্চয়তা দাও আমি তোমাদের জান্নাতের নিশ্চয়তা দেবো। সত্য কথা
বলা, প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করো, আমানত সময়মতো ফিরিয়ে দাও, লজ্জাস্থানের হেফাজত
করো, দৃষ্টি সংযত রাখো। মন্দ থেকে হাতকে বিরত রাখো।
আয়াতুল কুরসি পাঠ
আয়াতুল কুরসি হলো পবিত্র কোরআনের সর্বশ্রেষ্ঠ আয়াত। রাসূলুল্লাহ (সা) ফরজ
নামাজের পর এটি পড়তেন। আবু উমামা বাহিলী রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত হাদিস ,
রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেন যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর আয়াতুল কুরসি
পড়বে জান্নাতে প্রবেশের ক্ষেত্রে মৃত্যু ছাড়া তার আর কোন বাধা থাকবে না।
যে দোয়ার মাধ্যমে জান্নাতে বৃক্ষরোপণ করা হয়
জাবের (রা) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (সা) এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি"
"সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি"" পাঠ করে তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ
রোপন করা হয়।
জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা
যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এই পোস্টটির মাধ্যমে আমরা জানবো জান্নাতের যারা যেতে পারবেনা সে সম্পর্কে।দুনিয়ার এই জীবন হলো ক্ষণস্থায়ী আর আখিরাতে জীবন হলো চিরস্থায়ী। আর আখিরাতের চিরস্থায়ী শান্তিময় জায়গা হল জান্নাত।
আরো পড়ুনঃ শবে কদরের দোয়া, ফজিলত ও নামাজের নিয়ম
আর যারা দুনিয়া জীবনে ভালো কাজ করবে তারা অবশ্যই জান্নাতে যাবে আর যারা
খারাপ কাজ করবে তারা জান্নাতে যেতে পারবে না। তাই যারা জান্নাতে যেতে পারবে না
তাদের সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
- আত্মহত্যাকারী জান্নাতে যাবে না।
- যারা বেইমান তারা জান্নাতে যেতে পারবে না
- তকদির অস্বীকারকারী বা ভাগ্য অস্বীকারকারী জান্নাতে যাবে না।
- অবাধ্য সন্তান জান্নাতে যাবে না।
- ব্যভিচারী, মিথ্যাবাদী শাসক ,অহংকারী ব্যক্তি জান্নাতে যাবে না।
- বিশ্বাসঘাতক শাসক জান্নাতে যাবে না।
ইতিকথা
কি বন্ধুরা,যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এই আর্টিকেলটি পেয়ে কি আপনারা খুশি হয়েছেন । কারণ যে আমল গুলোর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যায় - জান্নাতে যারা যেতে পারবেনা এই আর্টিকেলে কারা জান্নাতে যাবে এবং কারা জান্নাতে যাবে না তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url