হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় - হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত


মানব জীবনে দুঃখ - দুর্দশা, বিপদ-আপদ ,রোগ -শোক, হতাশা ইত্যাদি লেগেই থাকে। আর মহান আল্লাহতালা এগুলোর মাধ্যমে বান্দাদের পরীক্ষা করে থাকে। মহান আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ  আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব সামান্য ভয় ও খুদা জান মাল ও ফসলের কিছুটা ক্ষতি দিয়ে আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও যাদের উপর কোন বিপদ এলে বলে ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন-নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর আর অবশ্যই আমরা তার কাছেই ফিরে যাব। তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব,হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত নিয়ে।

আসুন দেরি না করে জেনে নেই হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত সম্পর্কে।হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আরো জানবো,হতাশা থেকে মুক্তির ১৫টি উপায়,হতাশার কারণ কি সেটা খুঁজে বের করা,মনের কথা বা সমস্যা খুলে বলা,বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো,নিজেকে ব্যস্ত রাখা,প্রাণ খুলে হাসা,খেলাধুলা করা,পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো,বই পড়া,বাস্তববাদী হওয়া,ব্যায়াম কিংবা মেডিটেশন করা,তওবাহ - ইস্তেগফার করা,হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করা,আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করা,নামাজের মনোযোগী হওয়া,কুরআন তেলাওয়াত করা,কি কি কারনে হতাশা আসতে পারে,হতাশার ফলে মানুষের যে সমস্যা দেখা দেয়,হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০ টি আয়াত সম্পর্কে।

হতাশা থেকে মুক্তির ১৫টি উপায়

হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত এই পোষ্টের মাধ্যমে আজ আমরা জানবো হতাশা থেকে মুক্তির ১৫টি উপায় সম্পর্কে। নিম্নে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

হতাশার কারণ কি সেটা খুঁজে বের করা

হতাশা দূর করতে গেলে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে সেটা হল কি কারনে হতাশায় ভুগছেন সেটা খুঁজে বের করতে হবে এবং তার পর তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়ে নিতে হবে। আমরা যদি হতাশার কোনো কারণই না জানি তাহলে হতাশা থেকে মুক্ত হতে পারব না।

আরো পড়ুনঃ মেসওয়াক করার উপকারিতা

কেউ এমনি এমনি হতাশ হয় না অবশ্যই তার পেছনে কোন না কোন কারণ থাকে। তাই আমাদের সর্বপ্রথমে হতাশার সেই কারণগুলো খুঁজে বের করতে হবে এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

মনের কথা বা সমস্যা খুলে বলা

আমরা অনেকেই আছি যারা মনের কথা মনে জমা রাখি ।কোন সমস্যার কথা কাউকে খুলে বলতে চায়ই না বা জানাতে ভয় পাই। এর ফলে আমাদের ভেতরে তৈরি হয় এক ধরনের চাপা হতাশা। তোমরা যদি মনের কথা কাউকে খুলে না বল তাহলে মানুষ তোমাদের সমস্যার কথা বুঝবে কিভাবে। এমনও তো হতে পারে যে সমস্যা তুমি ভুগছো সে সমস্যা তোমার সামনের ব্যক্তির কাছে আছে। তাই মনে যা আছে সে সব কথা সবার সাথে শেয়ার করো দেখবে যে তোমার সমস্যাগুলো সমাধান হচ্ছে বা মনটাও অনেকটা হালকা হচ্ছে হতাশা দূর হচ্ছে ধীরে ধীরে।

 বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো

তুমি যদি কোন সমস্যায় ভোগো তাহলে ঘরে না বসে থেকে বন্ধুদের সাথে সময় কাটাও দেখা কর দেখবে তোমার হতাশা কোথায় চলে গেছে। পৃথিবীতে বন্ধু হল এমন একটি জিনিস যেখানে কোনরকম বাধা বিপত্তি নেই মন খুলে কথা বলার। কোন সময় অনেক কথা থাকে যেগুলো ফ্যামিলির সাথে শেয়ার না করে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করা যায়।

নিজেকে ব্যস্ত রাখা

হতাশা দূর করার অন্যতম উপায় হলো নিজেকে ব্যস্ত রাখা। মানুষ যখন কোন কাজে ব্যস্ত থাকে তখন সেটা নিয়ে চিন্তা করে আর অটোমেটিক ডিপ্রেশনে চলে যায়। তাই সব সময় নিজেকে কোনো না কোন কাজে ব্যস্ত রাখো। যখন যে কাজ হাতে পাবে তখন সে কাজই করতে থাকো দেখবে হতাশা দূর হয়ে যাবে।

প্রাণ খুলে হাসা

হাসি ,হাসি মানুষের জীবনে অমূল্য সম্পদ। মানুষ যদি হাসতে না পারতো তাহলে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়তো। যে মানুষ যতটা হাসতে পারবে সে ততটা সুস্থ বোধ করবে। হাসি মানুষের মধ্যে জমতে থাকা দুঃখ, দুশ্চিন্তা কমিয়ে মনকে করে তোলে হালকা। তাই যত খুশি প্রাণ খুলে হাসো দেখবে হতাশা দূর হয়ে গেছে।

খেলাধুলা করা

খেলাধুলা মানুষের মধ্যে হতাশা থেকে খুব তাড়াতাড়ি মুক্তি লাভ করতে সাহায্য করে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খেলা রয়েছে যেমন ক্রিকেট ,ফুটবল ,ব্যাডমিন্টন এই খেলাগুলো খেলতে পারো। এছাড়াও আপনি যদি কোন আউটডোর খেলায় যোগদান করতে না পারেন। তাহলে ইনডোর গেম কেরাম ,লুডু, দাবা ইত্যাদি খেলেও নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারেন। এতে করে মন মেজাজ ফ্রেশ থাকবে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো

অনেক সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের অভাবে মানুষ হতাশায় ঢুকে থাকেন। একজন সাধারন মানুষকে সুস্থ স্বাভাবিক থাকার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন রয়েছে। একটা মানুষের কমপক্ষে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়। তাই হতাশা থেকে মুক্তি পেতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমান।

বই পড়া

আপনি হতাশা থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন ধরনের বই পড়তে পারেন। বই মানুষকে উন্নত থেকে আরও উন্নত করে গুড়ে তুলতে সাহায্য করে। তাই যখনই মন খারাপ বা হতাশায় ভুগবেন তখনই বিভিন্ন ধরনের বই যেমন গল্প ,উপন্যাস ,নাটক কারো জীবনী পড়তে পারেন। দেখবেন মন মেজাজ ভালো থাকবে হতাশা দূরীভূত হবে।

বাস্তববাদী হওয়া

বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন ধরনের কথা শুনে আপাদ মস্তক চিন্তা করে হতাশায় ভুগেন। এগুলোর না ভেবে মানুষ কি বলছে সেদিকে কান না দিয়ে চোখ কান খুলে বাস্তববাদী হন। আল্লাহতালা প্রত্যেকটি মানুষকে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে সেটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করেন। কে কি বলল সেটা না ভেবে বাস্তববাদী হয়ে নিজেকে স্বাবলম্বীভাবে গড়ে তোলেন।

ব্যায়াম কিংবা মেডিটেশন করা

মানসিক চাপ দূর করতে আপনি চাইলে ব্যায়াম কিংবা মেডিটেশন করতে পারেন। ২৫ মিনিট করে টানা তিন দিন মেডিটেশন করলে হতাশা এবং দূর চিন্তা অনেকটাই দূর করতে সাহায্য করে।

তওবাহ - ইস্তেগফার করা

তাওবাহ - ইস্তেগফার করলে হতাশা এবং মানসিক চাপ অনেকটাই কমে যায়। জীবিকার অভাব কমে। সন্তান সন্তুষ্টির অভাব কমে। গুনাহ মাফ হয়। আর এসব কথা বলেছেন স্বয়ং মহান আল্লাহতালা -তারপর বলছি - তোমরা তোমাদের পালনকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের ওপর অসহস্র বৃষ্টিধারা ছেড়ে দেবেন। তোমাদের ধন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি বাড়িয়ে দেবেন তোমাদের জন্য উদ্যান স্থাপন করবেন এবং তোমাদের জন্য নদী নালা প্রবাহিত করবেন।

আরো পড়ুনঃপা কামড়ানোর কারণ এবং প্রতিরোধ

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন - যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার করবে, আল্লাহ তা'আলা তাঁর সব সংকট দূর করে দেবেন। সমাধানের পথ বের করে দেবেন। তার সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন।

হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করা

হতাশা এবং দূর চিন্তা কাটানোর জন্য হাসিখুশি থাকার কোন বিকল্প নেই। যে কাজ করলে মনে শান্তি পাওয়া যায় নিজেকে সে কাজে ব্যস্ত রাখায় ভালো। তবে কোন অবস্থায় নিজেকে হারাম কাজের সঙ্গে জড়িত করা যাবে না। হতাশা মুক্ত করতে গেলে চলাফেরা বা ওঠাবসা হালাল-হারামের কথা চিন্তা করে কাজ করতে হবে।

আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করা

মানসিক হতাশা ও অশান্তি থেকে মুক্ত থাকতে আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করার কোন বিকল্প নেই। কেননা তিনি বলেছেন - যে আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল বা ভরসা করে, তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।(সূরা তালাত আয়াত ৩)

নামাজে মনোযোগী হওয়া

বিপদ - আপদ ,বালা - মুসিবত, পেরেশানি সময় নামাজের মাধ্যমে প্রকৃত শান্তি খুঁজে পাওয়া যায়। কেননা নামাজের মাধ্যমেই বান্দা মহান আল্লাহর সাহায্য লাভ করে থাকেন তাই মানসিক প্রশান্তি পেতে নামাজে মনোযোগে হওয়া আবশ্যক। আল্লাহ তা'আলা বলেন - তোমরা নামাজ ও ধৈর্যের মাধ্যমে আমার সাহায্য প্রার্থনা করো অবশ্য তা যথেষ্ট কঠিন কিন্তু সে সমস্ত বিনয়ী লোকদের পক্ষেই তা সম্ভব। (সূরা বাকারা আয়াত ৪৫)

কুরআন তেলাওয়াত করা

হতাশা এবং মানসিক চাপ কমাতে কোরআন তেলাওয়াতের কোন বিকল্প নেই। মহান আল্লাহর মধুর বাণী কোরআন তেলাওয়াত মানুষের মনেকে প্রফুল্ল করে তোলে। এই কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে মানুষ মানসিক প্রশান্তি পেয়ে থাকে এবং দূর চিন্তাও হতাশা থেকে মুক্ত থাকে।

কি কি কারনে হতাশা আসতে পারে

হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত এর মাধ্যমে আমরা জানবো কি কি কারনে হতাশা আসতে পারে সে সম্পর্কে। নিম্নে তা আলোচনা করা হলোঃ

  • কোন কাজে ব্যর্থ হলে।
  • কোন জিনিস চাওয়ার পর সেটা না পেলে।
  • নীতি বাচক চিন্তা ধারার ফলে।
  • একাকিত্বের কারণে হতাশা হতে পারে।
  • অনেক সময় তুচ্ছ ঘটনাকে বড় করে দেখার ফলে হতাশা আসে।
  • সমসাকে মোকাবেলার ক্ষমতা না থাকলে।
  • অনুভূতি কমার ফলে।

হতাশার ফলে মানুষের যে সমস্যা দেখা দেয়

হতাশার ফলে মানুষের যে সমস্যা দেখা দেয় নিমেষের সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ

  • অকারণে প্রচন্ড রেগে যায়।
  • অন্যমনস্ক হয়ে পড়া।
  • কোন কাজ করতে ভালো লাগেনা কাজকর্ম করার গতি কমে যায়।
  • কারো সাথে কথা বলতে ইচ্ছে না করা।
  • একদম মনমরা হয়ে যাওয়া।
  • মাথা ঝিমঝিম করে এবং গা গলায়।
  • চোখের সামনে সব কিছু খাপছাড়া লাগে।
  • কোন কিছুতেই ঠিকঠাক মতো মনোযোগ দেওয়া যায় না।
  • কারো সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করেনা।

হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০ টি আয়াত

হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত এই পর্যায়ে আমরা জানবো হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০ টি আয়াত সম্পর্কে। নিম্নে হতাশা দূর করার জন্য পবিত্র আল-কোরআন থেকে অনুপ্রেরণামূলক দশটি আয়াত তুলে ধরা হলোঃ

আরো পড়ুনঃ অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ

  1. যে আল্লাহকে ভয় করে ,আল্লাহ তার জন্য নিষ্কৃতির পথ করে দেন। এবং তাকে তার ধারনা উচিত জায়গা থেকে রিজিক দেবেন। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্য তিনি যথেষ্ট।(সূরা তালাত আয়াত ৩) 
  2. তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদেরকে আকৃতি দান করেছেন। অতঃপর সুন্দর করেছেন তোমাদের আকৃতি। তারই কাছে সবাইকে ফিরতে হবে।(সূরা তাগাবুন আয়াত ৩)
  3. এবং যারা যতক্ষণ কমা প্রার্থনা করতে থাকবে, আল্লাহ কখনো তাদের ওপর আযাব দেবেন না(সূরা আল আনফাল আয়াত ৩৩)
  4. আমার রহমত সব বস্তুকে আবৃত করে আছে।(সূরা আরাফাত আয়াত ১৫৬)
  5. আল্লাহ কাউকে তার সাধ্য অতীত কোন কাজের ভার দেন না। (সূরা বাকারা আয়াত ২৮৬)
  6. যা তোমার পালনকর্তা বলেন ,তাই হচ্ছে যথার্থ সত্য। কাজেই তোমরা সংশয়বাদী হয়ো না।(সূরা আলে ইমরান আয়াত ৬০)
  7. নিশ্চয়ই কষ্টের সঙ্গে স্বস্তি রয়েছে।( সূরা আলাম নাশরা আয়াত ৬)
  8. উত্তম কাজ করো। আল্লাহ উত্তম কাজ করা ব্যক্তিদের ভালোবাসেন।(সুরা বাকারা আয়াত ১৯৫)
  9. অতঃপর কেউ অনু পরিমান সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে। এবং কেউ অনু পরিমাণ অসৎকর্ম করলেও তা দেখতে পাবে।(সূরা যিলযাল  আয়াত ৬ ৭)
  10. বলুন, হে আমার বান্দাগণ, যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সমস্ত গুনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।( সূরা জুমার আয়াত ৫৩)

এই আয়াতগুলোর মাধ্যমে বোঝা যায় যে আল্লাহ তা'আলা আমাদের সর্বক্ষেত্রে সাহায্য সহযোগিতা করেন এবং তিনি সর্বদা বিরাজমান। তিনি সবসময় সৎ কর্মের জন্য পুরস্কার রেখেছেন। এবং বিপদগ্রস্ত বা গুনাহগারদের মাপ করে দিয়েছেন । তাই মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদের সব রকম হতাশাগ্রস্ত দূর করে ধৈর্যশীল হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমীন

ইতি কথা 

প্রিয় বন্ধুরা আশা করছি,হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা হতাশা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা লাভ করতে পারবেন। আপনারা যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের কষ্ট সার্থক।হতাশা থেকে মুক্তির ১৫ টি উপায় -  হতাশা মুক্তির আল - কোরআনের ১০টি আয়াত এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।- ধন্যবাদ


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url