কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা


কলা পুষ্টিগুণে ভরা একটি ফল। দেহের শক্তি জোগাতে ও সারা দিনের ক্লান্তি দূর করতে কলা বেশ উপকারী। দিনে সব ধরনের ক্লান্তি দূর করতে একটি কলায় যথেষ্ট। এছাড়াও ওজন কমাতে ত্বক ভালো রাখার পাশাপাশি আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে কলাতে। চলুন জানি,কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা সম্পর্কে।

আপনারা অবশ্যই কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে খুশি হবেন। কারণ এটি অনেক উপকারী একটি ফল যা আপনার স্বাস্থ্যকে রাখে অনেক ভালো। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নেই,কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা।

ভূমিকা

কলা প্রচুর পুষ্টিগুণে ভরা একটি ফল ।যা খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় হয়। কলা ত্বকের উন্নতি, মলাশয়ের সুস্থতা , পেশির টান পড়া কমায় এমনকি লাবণ্যের তারতম বজায় রাখতে সহায়তা করে। তাই আপনারা অবশ্যই নিয়মিত কলা খান আর কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এই প্রশ্নের মাধ্যমে জেনে নিন কলা সম্পর্কে বিস্তারিত।

কলা খাওয়ার উপকারিতা

শরীর সুস্থ রাখতে কলার পুষ্টিগুণের চাহিদা অপরিহার্য। অন্তের সুস্থতায় কলার গুরুত্ব অধিক। তাছাড়া নিয়মিত কলা খেলে শরীরের নানা দিক উপকার করে যা অনেকেরই অজানা। তাই আসুন কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এ প্রশ্নের মাধ্যমে আমরা জেনে নেই কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। নিম্নে এটা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

মলাশয়ের সুস্থতা

পুষ্টি পরামর্শ ও সুস্থতা বিষয়ে ওয়েবসাইট দা অন উইন্ডার 'য়ের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জন ফসক ২০১৭ সালে এক পুষ্টি গবেষণার কথা ইঙ্গিত করে বলেন, কলায় প্রতিরোধী শ্বেতসার বলে কিছু আছে।

আরো পড়ুনঃ লেবু খাওয়ার উপকারিতা

তবে শ্বেতসার শুনতে নেতিবাচক মনে হয়। তাই এটাকে অনেকেই এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এটা প্রকৃতপক্ষে "শট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড" উপাদানে সহায়তা করে বলে মনে করেন তিনি। আর মলাশয়ের সুস্থতায় এই শর্ট সিন ফ্যাটি এসিড খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর এজন্যই মলাশয়ের সুস্থতার জন্য কলা খাওয়া খুবই উপকারী।

ত্বকের উন্নতি

যুক্তরাষ্ট্রের পুষ্টিবিদ এবং দ্য ক্যানডিডা বইয়ের লেখক লিসা রিসার্চ ডটকম এ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, "একটি মাঝারি আকারের কলাতে দৈনিক চাহিদার ১৩ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ থাকে। যা খাবারের আকারের তুলনায় যথেষ্ট।"

তার মতে, ম্যাঙ্গানিজ গ্রহণ করা ত্বক উন্নত করতে সাহায্য করে। ম্যাঙ্গানির কোলাজেন তৈরির গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা তারতম ধরে রাখে এবং উন্মুক্ত রেডিকেল থেকে হওয়া ত্বকের ক্ষতি ও বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে থাকে।

লাবণ্যের তারতম্য বজায় রাখে

নিউইয়র্কের ইনস্টিটিউট অফ ক্যালি নারী এডুকেশনয়ের পুষ্টি বিভাগের পরিচালক সেলিন বিচম্যান ব্যাখ্যা করেছেন যে, কলার পটাশিয়াম এর মাত্রা সামগ্রিক খাদ্য তালিকাগত স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যদি অন্য খাবারের সঙ্গে লবণ বেশি খাওয়া হয়ে থাকে।

কলা পটাশিয়ামের ভাল উৎস যা সোডিয়ামের নীতিবাচক প্রভাব গুলোর বিরুদ্ধে কাজ করতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান হিসেবে কাজ করে থাকে। তিনি আরো বলেন ভালো মাত্রায় পটাশিয়াম খাবার তালিকায় যোগ করা রিট শাস্ত্র ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে ফলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এবং কলা লাবণ্য তারতম বজায় রাখতে সহায়তা করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

কলাতে অন্যান্য ফলের তুলনায় চিনি ও ক্যালোরির পরিমাণ বেশি হলে খ্যাতি রয়েছে। তবে এতে পর্যাপ্ত আঁশ ও এন্টি অক্সিজেন থাকায় তা ওজন কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

পেশির টান পড়া কমায়

জন ফকস বলেন, কলাতে আছে ইলেকট্রোলাইট যা দেহকে আদ্র রাখে। এবং এটি দেহের খনিজের ভারসাম্য বজায় রাখে ও বেশি টান পড়া কমাতে সাহায্য করে।

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা

ক্যালরির চাহিদা পূরণ করতে কলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল।এই ফলে ক্যালরির পরিমাণ ১০০, এ ছাড়া এতে খনিজ পদার্থ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন রয়েছে। যা শরীর সুস্থ রাখার জন্য খুবই উপকারী। আসুন তাহলে আমরা,কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এয়ার টিকেটের মাধ্যমে জেনে নেই সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

সকালের নাস্তায় ডিম টোস্ট কিংবা কমপ্লেক্সের সঙ্গে সঙ্গে কলাও খান। এতে যেমন পেট ভরবে তেমনি এটা পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে। যারা নিয়মিত শরীর চর্চা করেন তারা অবশ্যই সকালের নাস্তায় কলা খাবেন। কলা হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে তাই কারো হজমের সমস্যা থাকলে কলা খেতে পারেন।

কলা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে । অনেকেই মনে করেন কলা খেলে ওজন বাড়ে।কিন্তু তা না ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকতে খাদ্য তালিকায় রাখুন কলা। কলা খুবই পুষ্টিকর একটি ফল যা রক্তচাপ ঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের সমস্যা দূর করে। তাছাড়াও পাকা কলার প্রচুর পরিমাণে এন্টি অক্সিজেন থাকে যার শরীরের নানা ধরনের রোগ সারাতে সাহায্য করে।

কলা পানির চাহিদা পূরণ করে। অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার খেলে শরীরে ইফেক্ট হতে পারে। কিন্তু কলা পটাশিয়াম সমৃদ্ধ হওয়া এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া কষ্ট করছেন না সমস্যা থাকলে সেটি সমাধানে কলার ভূমিকা অধিক। কারো যদি আলসারের মতো সমস্যা থাকে বা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন তাদের নিয়মিত করে কলা খাওয়া উচিত।

প্রতিদিন কলা খাওয়ার ৭ উপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানব প্রতিদিন কলা খাবার সাত উপকারিতা সম্পর্কে। নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

আরো পড়ুনঃ কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

  1. কলা এনার্জি বাড়াতে জুড়ি নেই। ওজন কমে গেলে বা শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে চিকিৎসা করা কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
  2. আপনারা অনেকেই ভাবেন কলা খেলে সুগারের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। কলার জিআই ভ্যালু খুবই কম, তাই ডায়াবেটিস রোগীরা নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন।
  3. কলাতে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হার শক্ত রাখে।
  4. কলায় থাকে প্যাকটির নামক এক ধরনের ফাইবার যাক কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  5. বাচ্চাদের সলিড খাবার হিসেবে কলার কথা চিন্তা করতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।
  6. কলা পেট পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি হজমেও সাহায্য করে। একটি কলাতে থাকে ৩ গ্রাম ফাইবার যা খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায়।
  7. ভিটামিন মিনারেল এর মত বহুগুণ সমৃদ্ধ কলায় রয়েছে ক্যারোটিনয়েডর এর মত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও।

কলা খাওয়ার ৮ উপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এ প্রসঙ্গে আমরা জানবো কলা খাওয়ার ৮ উপকারিতা সম্পর্কে। নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

  1. কলাতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  2. হজমের গন্ডগোল ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে নিয়মিত কলা খান। এতে থাকা ফাইবার এর সমস্যা সমাধানে কার্যকর ভূমিকা রাখে।
  3. কলাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
  4. খুদা দূর করতে কলা খান। এতে খুব অল্প ক্যালোরি থাকায় ওজন বাড়ার ভয় নেই আবার পেটো ভরে দ্রুত।
  5. নিয়মিত কলা খেলে কিডনি ভালো থাকে।
  6. কলাতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ২৭% পর্যন্ত হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
  7. দ্রুত এনার্জি পেতে চাইলে কলার বিকল্প নেই।
  8. কলাতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই এটি খেলে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা যায়। তেমনি ভালো থাকে ত্বক ও চুল।

কলা কখন খাওয়া উচিত

কলা নিয়ে বিভিন্ন জনের মধ্যে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। এটি কখন খাওয়া ভালো ,দিনে না রাতে ,খালি পেটে না ভরা পেটে। এ সকল উত্তর দিতে গেলে বলতে হয় সকালে কলা খাওয়াই উচিত। কারণ সকালে কলা খেলে সারা দিনের উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে সকালে খেলেও কলা কিন্তু খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয় ।খালি পেটে কোনভাবেই কলা খাওয়া উচিত না। সকালে খেলেও অন্য কোন খাবারে সাথে মিশিয়ে বা অন্য কোন নাস্তা খাবার পর কলা খাওয়া উচিত। তবে যে শুধু সকালে কলা খেতে হবে তা নয় ।দিনের যে কোন সময় আপনি কলা খেতে পারেন। তবে বিশেষ করে সকালের দিকে কলা খেলেই এর উপকারিতা বেশি পাওয়া যায়।

রাতের বেলা কলা খেলে কি হয়

কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এই প্রশ্নের মাধ্যমে আমরা জানবো রাতের বেলা কলা খেলে কি হয়। বিশেষ করে যাদের ঠান্ডা বা অ্যাজমার সমস্যা রয়েছে তাদের রাতে কলা না খাওয়াই ভালো। কারণ কলা একটি ঠান্ডা ফল ,আর হজমে অনেক সময় নেয়। এছাড়া চাঁদের কোন সমস্যা নেই তারা রাতের বেলায় কলা খেতে পারেন। এটি দেহের প্রচুর শক্তি যোগায় সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে পাশাপাশি রাতের ঘুমানোর আগে কলা খেলে এটি বেশ ভালো ঘুমের প্রস্তুতি দেয়। তাই আপনি চাইলে রাতের বেলা কলা খাইতে পারেন।

কলা খেলে কি ওজন বাড়ে

কলাতে শর্করা, ক্যালরি, ফাইবার, ভিটামিন ছাড়াও আরো রয়েছে অনেক উপাদান। এ সকল উপাদানের মধ্যে অন্যতম হলো ফাইবার ।এই ফাইবার মানুষের হজম শক্তি বাড়ায় সহজে এবং খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে ।আবার এই ফাইবারের কারণে মানুষের কলা খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরে থাকে। এবং খাবার খেতে ইচ্ছে হয় না। যার ফলে দেহের ওজন বাড়ার আশঙ্কা কম;। তাই বলা যেতে পারে কলায় ওজন বাড়ে না বরং কমে।

খালি পেটে কলা খেলে কি হয়

দিনের যেকোনো সময়ই কলা খাওয়া যেতে পারে। তবে বিশেষ করে সকালের দিকে কলা খেলে এর উপকারিতা বেশি পাওয়া যায়। তবে সকালে খালি পেটে কলা খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে থাকা বিভিন্ন উপাদান খালি পেটে খেলে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে। কলায় থাকা প্রচুর পরিমাণ শর্করা খালি পেটে দেহের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এমনকি খালি পেটে এ ফল খেলে কষ্ট কাঠিন্য হতে পারে। আবার খালি পেটে কলা খেলে পটাশিয়াম পেতে এসিডের সৃষ্টি করতে পারে। খালি পেটে কলা খেলে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই আমাদের উচিত খালি পেটে কলা না খাওয়া। অবশ্যই কোন খাবারের সাথে বা নাস্তার সাথে কলা খাওয়া উচিত।

কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা

পাকা কলার মত কাঁচা কলাতে রয়েছে অনেক উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ। এটি সাধারণত সবজি হিসেবেই বেশি খাওয়া হয়ে থাকে। কাঁচা কলাতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি , ভিটামিন বি,ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট ইত্যাদি। কাঁচা কলা তরকারি কিংবা ভর্তা যে কোন উপায়ে খাওয়া যায়। আসুন আমরা জেনে নেই কাঁচা কলার ভর্তার উপকারিতা সম্পর্কে।

আরো পড়ুনঃ মধু ও কালোজিরা খাবার উপকারিতা

  • রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে কাঁচা কলার ভর্তা খুবই উপকারী। আঁশযুক্ত হওয়ায় শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
  • কাঁচা কলার ভর্তায় থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আর এই ফাইবার অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। ফলে খোদা লাগে না। আর এর ফলে ওজন হ্রাস পায়।
  • আঁশযুক্ত হওয়ায় এই খাবার সহজে হজম হয়। এমনকি এটি হজম শক্তিও বাড়ায়।
  • কাঁচা কলাতে থাকা ভিটামিন বি ৬ রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে। এবং টাইপ ২ডায়াবেটিস প্রতিরোধের সাহায্য করে থাকে।
  • ডায়রিয়া ও পেটের নানা ধরনের সমস্যা দূর করতে কাঁচা কলা বেশ উপকারী ও কার্যকর খাবার।
  • কোলন সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ দূর করতে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি ক্লোন ক্যান্সার প্রতিরোধ এটি বিশেষ কার্যকর।
  • নিয়মিত কাঁচা কলা খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এতে রয়েছে পটাশিয়ামের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

কলার অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এ পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জানবো কলার অপকারিতা সম্পর্কে। কলাতে অপকারিতা বলতে তেমন একটা নেই। তবে খালি পেটে কলা খেলে অপকারিতার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই খালি পেটে কলা না খেয়ে অন্য কোন শুকনো খাবার বা নাস্তা সাথে খেতে পারেন।

শেষ কথা

কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আলোচনা করা হয়েছে,কলা খাওয়ার উপকারিতা - কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা সম্পর্কে। আশা করছি এই পোস্টটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। এবং এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন এবং কলা  সম্পর্কিত যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।-ধন্যবাদ


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url