বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা


নারীদের ক্যান্সারের মধ্যে বেস্ট বা স্তন ক্যান্সার বিশ্বের এক নম্বরে আছে। উন্নত দেশগুলোতে নিয়মিত স্ক্যানিং আর সচেতনতার কারণে প্রথম পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার ধরা পড়ে। উন্নত দেশে ৬৫ ভাগের বেস্ট বা স্তন ধরা পড়ে প্রাথমিক পর্যায়ে। সে কারণে সেসব দেশে বেস্ট ক্যান্সার জনিত মৃত্যুহার কম। কিন্তু বাংলাদেশে এটা তার বিপরীত। আমাদের দেশে স্তন বা বেস্ট ক্যান্সার অনেক দেরিতে বা শেষ পর্যায়ে এসে ধরা পড়ে। আজ আমরা আলোচনা করব,বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে।

বন্ধুরা আপনারা যারা,বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চান আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে জেনে নেই,বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে।

বেস্ট ক্যান্সার কিভাবে হয়

মেয়েদের স্তন গঠিত ফ্যাটি, ফাইবারস এবং গ্ল্যান্ড ডলার কোষ সমষ্টি দিয়ে। মেয়েদের স্তনের মধ্যে বা বেস্ট এর মধ্যে  থাকে এক ধরনের কোষ আর কোষগুলি যদি হঠাৎ করে নিয়ন্ত্রণের বাইরে বাড়তে শুরু করে তখনই দেখা দেয় ক্যান্সার। বেস্ট এর মধ্যে থাকা যে কোন কোষ গুলির মধ্যেই এই রোগ দেখা দিতে পারে। তবে মাতৃ দুটো উৎপাদনে যুক্ত কোষেই মূলত ক্যান্সার দেখা যায়।

আরো পড়ুনঃ পাইলস হওয়ার কারণ ও লক্ষণ

এ কারণেই বেশিরভাগ মহিলারাই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। বেস্ট এর মধ্যে অতিরিক্ত কোষগুলি বেড়ে ওঠার কারণে স্তনের আকার ও আকৃতির পরিবর্তন ঘটে।, বেস্ট এর অভ্যন্তরে মাংসল পিন্ডের মতো আকার অনুভূত হয়। তবে যে কোন পিন্ডের মতো আকার স্তনের মধ্যে অনুভব করলেই যে সেটা ক্যান্সার হবে এটা কিন্তু না। এটি স্তন বা বেস্ট এর মধ্যে সাধারণ কোন কিছু হতে পারে।

বেস্ট ক্যান্সারের লক্ষণ

বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানবো বেস্ট ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে। আসুন নিম্নে আমরা এই সম্পর্কে জেনে নেইঃ

  • পেস্ট ক্যান্সারে লক্ষণ হল স্তনে চাকা বা লাম্পো বা পিন্ড অনুভূত করা যা ব্যাথাহীন ও খুব শক্ত এবং আকারে বেড়ে যাচ্ছে।
  • বেস্ট ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে বেস্ট এর বিভিন্ন পরিবর্তন যেমন কমলার খোসার মতো ছোট ছোট ছিদ্র দেখা দেওয়া, চামড়ায় টোলপড়া, চামড়া কুঁচকে যাওয়া ,দীর্ঘস্থায়ী ঘা ইত্যাদি।
  • নিপিল দিয়ে রস বের হয়ে আসা বা রক্তপাত হওয়া।
  • নিপল বা তার আশেপাশে কালো অংশ গুলোতে ফুসকুড়িও চুলকানি দেখা দেওয়া।
  • বেস্ট এর মধ্যে দীর্ঘদিন ব্যাথা অনুভব করা।
  • বেস্ট এর আকার পরিবর্তন হওয়া।
  • গলার কাছে অথবা বগলে চাকা চাকা অনুভূত হওয়া।
  • বেস্ট এর বোটা ভিতরের দিকে ঢুকে যাওয়া অথবা বোটা দিয়ে পোজ পুজ বের হয়ে আসা।

বেস্ট ক্যান্সার কত দিনে ছড়ায়

এখন আমরা জানবো বেস্ট ক্যান্সার কত দিনের ছড়ায় ,বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে।

বেস্ট ক্যান্সারের রোগের ক্ষতিকারক প্রভাবের উপর বিচার করে এটিকে পাঁচটি পর্যায়ে ভাগ করা হয়।

  • স্টেজ ০= এটি হলো ক্যান্সারের প্রথম পর্যায়ে।
  • স্টেজ ১= এই সময় ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ অন্যান্য স্বাস্থ্যবান কোষ গুলোকে আক্রমণ করা শুরু করে দেয়।
  • স্টেজ ২= এই সময় ক্যান্সার পিন্ডের আকার তৈরি করতে থাকে এবং তা দুই সেন্টিমিটার থেকে ছোট থাকে এবং বৃদ্ধি পেয়ে তা ৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
  • স্টেজ ৩= এই পর্যায়ে ক্যান্সার অতি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এ সময় প্রত্যেকটি অঙ্গ পতঙ্গের কোষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়।
  • স্টেস৪= এই পরিচয়টি হলো একদম শেষ পর্যায়ে এবং রোগের পক্ষে সকল চিকিৎসার সুযোগ থাকে না। এই পর্যায়ে ক্যান্সার আর ফুসফুস লিভার মস্তিষ্ক ছড়িয়ে পড়ে ফলে রোগীর মৃত্যু সম্ভাবনা তৈরি হয় অনেক বেশি।

বেস্ট ক্যান্সার মূলত ১৮০ দিনে বা প্রায় প্রতি ৬মাসের মধ্যে এক পর্যায়ে থেকে আরেক পর্যায়ে বাড়তে পারে। তাই আমাদের উচিত বেস্ট এর আকার এবং গঠন পরিবর্তন খুব ভালো করে পরীক্ষা করা। এতে করে প্রাথমিক পর্যায়ে সতর্ক হওয়া যায় এবং সঠিক চিকিৎসা করা যায়।

বেস্ট ক্যান্সারের কারণ

চিকিৎসা শাস্ত্রে বেস্ট ক্যান্সারের তেমন কোন সঠিক কারণ এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে কিছু কিছু বিষয় অনুধাবন করে ক্যান্সারের সম্ভাবনা অনুমান করা যায়। যেমনঃ

  • বয়স্ক অর্থাৎ ৫০ উর্ধ্ব মহিলাদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা থাকে।
  • জেনেটিক্স বা বংশগত কারণ হতে পারে।
  • নিয়মিত এবং অতিরিক্ত মাত্রায় ধূমপান ও মদ্যপান হতে পারে ক্যান্সারের কারণ।
  • শরীরে অতিরিক্ত মেদ বাহুল্যতা।
  • হতে পারে হরমোন থেরাপীর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে।
  • তেজস্ক্রিয় বিকরন।

বেস্ট ক্যান্সারের প্রতিকার

এখন আমরা জানবো প্যান্ট বেস্ট ক্যান্সারের প্রতিকার সম্পর্কে বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা আর্টিকেলটির মাধ্যমে। আসুন আমরা জেনে নেই পেস্ট ক্যান্সারের প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত।

আরো পড়ুনঃ পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা 

  • ক্যান্সার প্রতিরোধে মদ্যপান সীমাবদ্ধ করুন। অর্থাৎ অতিরিক্ত মদ্যপানের সাথে সাথে আপনার বেস্ট ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে থাকে।
  • যেকোনো ধরনের তামাক জাতীয় পদার্থের নেশা বন্ধ করে ফেলুন।
  • শরীরের ওজন কমিয়ে একটি স্বাস্থ্যকর স্তরে রাখুন। মেদ বাহুল্যতা কমিয়ে ফেলুন।
  • শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ান এতে করে আপনার স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনা কম হবে।
  • শারীরিকভাবে স্বয়ংক্রিয় থাকুন।
  • পোস্টমেনোপজাল হরমোন থেরাপি অল্পমাত্রায় রাখার চেষ্টা করুন।

বেস্ট ক্যান্সার হলে কি খাওয়া উচিত

  • পেস্ট ক্যান্সার হলে আপনি নিয়মিত প্রচুর পরিমাণে তাজা সবুজ শাক-সবজি ফলমূল।
  • সুষম খাবার খান।
  • সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে পানি অন্তত তিন থেকে চার লিটার পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
  • ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান।

বেস্ট টিউমারের লক্ষণ

বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানবো পেজ টিউমারের লক্ষণ গুলো কি কিঃ

  • টেস্ট টিউমারের লক্ষণ হতে পারে বেস্টএ শক্ত পিন্ডের মতো অনুভব করা।
  • বেস্ট এর বোটায় অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে পারে।
  • বেস্ট এর স্থানে চামড়ায় চুলকানি হওয়া বা স্তনের নির্দিষ্ট স্থানে চামড়া রং বদলে যাওয়া।
  • এই লক্ষণ গুলো ছাড়া ভিন্ন ভিন্ন রোগীর ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

বেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে করণীয়

বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে এখন আমরা জানবো বেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে করণীয় প্রসঙ্গে। বেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে সবার আগে নিজেকে সচেতন হতে হবে। নিজেই নিজের স্তন পরীক্ষা করে দেখতে হবে। এছাড়া ব্যায়াম শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার ত্যাগ করতে হবে। ধূমপান মধ্যপান থেকে দূরে থাকতে হবে। হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি নেওয়ার সময় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে নিতে হবে। নিয়মিত  চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ

আমরা জানবো বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ সম্পর্কে, বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা এই পোস্টটির মাধ্যমে। আসুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নিই বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ সম্পর্কে।

  • পেস্ট ক্যান্সারে লক্ষণ হল স্তনে চাকা বা লাম্পো বা পিন্ড অনুভূত করা যা ব্যাথাহীন ও খুব শক্ত এবং আকারে বেড়ে যাচ্ছে।
  • বেস্ট ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে বেস্ট এর বিভিন্ন পরিবর্তন যেমন কমলার খোসার মতো ছোট ছোট ছিদ্র দেখা দেওয়া, চামড়ায় টোলপড়া, চামড়া কুঁচকে যাওয়া ,দীর্ঘস্থায়ী ঘা ইত্যাদি।
  • নিপিল দিয়ে রস বের হয়ে আসা বা রক্তপাত হওয়া।
  • নিপল বা তার আশেপাশে কালো অংশ গুলোতে ফুসকুড়িও চুলকানি দেখা দেওয়া।
  • বেস্ট এর মধ্যে দীর্ঘদিন ব্যাথা অনুভব করা।
  • বেস্ট এর আকার পরিবর্তন হওয়া।
  • গলার কাছে অথবা বগলে চাকা চাকা অনুভূত হওয়া।
  • বেস্ট এর বোটা ভিতরের দিকে ঢুকে যাওয়া অথবা বোটা দিয়ে পোজ পুজ বের হয়ে আসা।

বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা

বেস্ট এর মধ্যে যেকোনো ধরনের পিণ্ড বা চাকা থাকলেই যে সেটা বেস্ট ক্যান্সার এটা কিন্তু নয়। এটা যদি আপনার বেস্ট এর মধ্যে থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকে দেখিয়ে তা নিশ্চিত হয়ে নেওয়া উচিত। যদি বেস্ট ক্যান্সার হয় তাহলে সার্জারি প্রথম অপশন। তাই আমরা এখন জানবো বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে।

  • লাম্পেকষ্টমি -বেষ্টে যদি টিউমার হয় তাহলে টিউমার ও তার আশেপাশে টিস্যুগুলো কেটে এই অপারেশন করা হয়ে থাকে। টিউমার আকারে ছোট হলেই এই অপারেশনটি করা হয়।
  • রেডিওথেরাপি-রেডিওথেরাপি, একটি বড় মেশিনের সাহায্যে শরীরের দিকে লক্ষ্য করে তেজস্ক্রিয় রশ্মির প্রয়োগ করে ক্যান্সারের কোষ নির্মূল করা হয়। এছাড়াও শরীরের ভেতরে তেজস্ক্রিয় পদার্থ স্থাপন করেও এই চিকিৎসা করা হয়ে থাকে।
  • কেমোথেরাপি-টিউমারটি যদি আকারে বড় হয়ে থাকে। তাহলে সার্জারির পূর্বে কেমোথেরাপি প্রয়োগ করে টিউমারের সাইজ ছোট আকার করা হয়। আজকে মোর থেরাপি ক্যান্সার কোষ কে ধ্বংসকারী ঔষধ হিসেবে কাজ করে থাকে। ক্যান্সার যদি পুনরায় শরীরে বা অন্য কোন অংশে ছড়িয়ে পড়ার কোন আশঙ্কা থাকে ।তখন চিকিৎসক কেমোথেরাপীর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যাতে করে ক্যান্সার পুনরায় না ফিরে আসে।

আরো পড়ুনঃ পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ,প্রতিকার ও ঘরোয়া পরিচর্যা

মূলত বেশ ক্যান্সারে ৯৯.৫% মহিলারাই আক্রান্ত হয়ে থাকে। আর বাকি 0.5% আক্রান্ত হয়ে থাকে  পুরুষ। পুরুষেরা যদি বেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে ভালো সার্জারি বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে। তবে বেশিরভাগই এই সমস্যার নাম গাইনাকমেসিয়া। তবে যে চিকিৎসায় হোক না কেন নিয়মিত নির্দিষ্ট সময় পরপর তা চেকআপ করা উচিত।

শেষ কথা

পরিশেষে বলতে চাই যে, বাংলাদেশে বেশিরভাগই মহিলা বেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তাই আমাদের উচিত নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া এবং সচেতন থাকা। নিজে নিজে সচেতন থেকে পরীক্ষা করতে হবে যে বেস্ট এ কোন চাকা বা পি পিণ্ড তৈরি হচ্ছে কিনা। যদি বেস্ট এ ধরনের কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। আপনারা আরো তথ্য জানতে আমার,বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। কারণ এই আর্টিকেলটিতে আমি বেস্ট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ - বেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url