সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা


সিজারের পর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে প্রয়োজন যত্ন ও সুষ্ঠুপরিচর্যার। তাছাড়া সিজারের পর ইনফেকশন এর লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। তাই সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা সম্পর্কে আজ আমি আলোচনা করব। গর্ভবতী মায়েদের যাদের সিজার করেছেন এবং যারা সিজার করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য,সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই পোস্টটি খুবই জরুরী।

কারণ সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ সমূহ কি কি হতে পারে এ বিষয়ে জানা খুবই জরুরী।আবার সিজারের পর মাকে সুস্থ থাকার জন্য এবং দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য কি কি খাদ্য গ্রহণ করতে হবে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। আর আমি সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তো সিজারিয়ান মায়েরা তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

সিজার করার পরে স্বাভাবিক লক্ষণ

সিজারের পর কিছু স্বাভাবিক লক্ষণ রয়েছে , যে লক্ষণ গুলো দেখে বোঝা যাবে যে আপনি সুস্থ।সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই পোস্টটির মাধ্যমে চলুন জানি সিজার করার পরে স্বাভাবিক লক্ষণসমূহ সম্পর্কে।

আরো পড়ুনঃ লো প্রেসার কি - লো প্রেসার এর লক্ষণ ও চিকিৎসা

  • যৌনপদ দিয়ে রক্ত অথবা স্রাব প্রবাহিত হওয়া। এটি হতে পারে এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত ।এর সাথে হালকা পেট কামড়াতে পারে এবং চাকা চাকা রক্ত যেতে পারে। আর এগুলো সিজারের পর স্বাভাবিক লক্ষণ।
  • হালকা পেট কামড়ানো এটা স্বাভাবিক লক্ষণ। শিশুরা যখন দুধ খাবে বিশেষ করে সেই সময় এই লক্ষণটি দেখা যায়।
  • অপারেশনের জায়গায় হালকা হালকা ব্যথা অনুভব করা। কখনো কখনো ব্যথার পাশাপাশি অবশ্য অনুভূত হওয়া।

তবে এ সকল লক্ষণ স্বাভাবিক লক্ষণ হলেও ব্যথার মাথা যদি তীব্র আকার ধারণ করে ,এবং রক্তক্ষরণ তীব্র আকার ধারণ করে ।তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ সমূহ

হেলথের তথ্য অনুযায়ী সিজারের পর কিছু ইনফেকশনের লক্ষণ রয়েছে। যেগুলো দেখা দিলে অবশ্যই দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসা কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নিম্নে সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ গুলো দেওয়া হলঃ

  • অতিরিক্ত ফুলে যাওয়া
  • সিজারে জায়গা প্রচন্ড লাল হয়ে যাওয়া
  • সিজারের জায়গা থেকে পুজ বের হওয়া
  • অতিরিক্ত ব্যথা অনুভূত হওয়া
  • জ্বর আসা
  • ভেতর থেকে দুর্গন্ধযুক্ত তরল বের হওয়া

এই লক্ষণগুলো যদি দেখা দিয়ে থাকে তাহলে ট্রলি না করে খুবই দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেই কিংবা ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিন। আর যদি না করেন তাহলে ইনফেকশন সরিয়ে গিয়ে রক্তে মিশে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। তো বন্ধুরা সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ সম্পর্কে জানানো হলো। আশা করছি এ ব্যাপারে আপনারা সচেতন থাকবেন।

সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয়

বিএস এমএমইউর গাইনী বিভাগের  অধ্যাপক এবং অবসটেট্রিক্যাল এন্ড গাইনি টেকনোলজিক্যাল সোসাইটি অফ বাংলাদেশ জেনারেল সেক্রেটারি ডক্টর ফিরোজা বেগম বলেন সিজারের ক্ষেত্রে ওটির নিয়ম মানা এবং প্রতি রোগীর জন্য আলাদা আলাদা ইকুইপেমেন্ট ব্যবহার করা হয় ।জীবাণুমুক্ত পানীয় জিনিসপত্র ব্যবহার করা হয় ।তবে ইনফেকশন এড়ানো সম্ভব। নিম্নে সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ

  • সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
  • ক্ষতস্থানে ময়লা বা ঘাম জমতে দেওয়া চলবে না।
  • সিজারের পর ইনফেকশন হলে কাটা জায়গা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে সব সময়।
  • আর যদি ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং সে অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে।

সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে

যা যারা সিজার করাতে চাচ্ছেন তাদের মধ্যে সব সময় একটা প্রশ্ন কাজ করে যে সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকবে। তবে সিজারের পর সিজারের ব্যথা কতদিন থাকবে সেটা পুরোটাই নির্ভর করেন সিজারিয়ান রোগীর লাইফ স্টাইল ও শরীর বৈশিষ্ট্যের উপর। কারণ আমাদের সকলের শরীরের বৈশিষ্ট্য এক রকম নয় ।কারো কারো কাঁটাস্থান শুকাতে সময় লাগে খুব কম ।আবার কারো একটু বেশি সময় লাগে। আর এজন্যই সিজারের পর ব্যথা কমতেও সময়ের কম বেশি হয়ে থাকে।

তবে পুরোপুরি সিজারের ব্যথা সারতে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ অথবা ১ মাস বা তার কিছুই বেশি সময় লাগতে পারে। অনেক সময় কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ব্যথা কমে যেতে দেখা যায় ।কিন্তু সিজারের পর যদি ইনফেকশন হয় অথবা কাজকর্ম বেশি করা হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে ব্যাথা কমতে বেশিদিন সময় নয়।

সিজারের পর ব্যথা হওয়ার কারণ

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানবো সিজারের পর ব্যথা হওয়ার কারণ সম্পর্কে। নিম্নে এ সম্পর্কে দেওয়া হলঃ

  • ঔষধের ডোজ কমপ্লিট না করা। অর্থাৎ পুরো ওষুধ না খাওয়া বা মাঝে মাঝে ঔষধ বাদ দেওয়া।
  • সেলাই না শুকানোর আগেই জোরে জোরে হাটাহাটি করা বা সিঁড়িবে উপরে নিচে নামা।
  • সেলাই শুকানোর আগে স্বামী স্ত্রী মিলন করা।
  • অতিরিক্ত কাজ করা এবং রোগীর যত্ন না নেওয়া। আর এ কারণে সিজারের পর ব্যথা বেশি হয়ে থাকে।
  • সুস্থ না হওয়ার আগে ভারী জিনিস বহন করা।

সিজারের পর ব্যথা হলে করণীয়

সিজারের পর ব্যথা হলে কিছু করণীয় রয়েছে। আসন জানি সিজারের পর ব্যথা হলে সে সকল করণীয় সম্পর্কে।

  • সিজারের পর নিয়মিত গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন ।এতে করে বিভিন্ন রকম ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
  • সিজারের পর ব্যথা হলে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। সতর্ক থেকে ছোটখাটো কাজ করতে হবে। বেশি করে হাঁটাহাঁটি করা যাবে না ।সিঁড়ি বেয়ে উপরে নিচে নামা যাবে না।
  • সিজারের পর ডাক্তার যেগুলো ঔষধ দেয় সেগুলো সঠিকভাবে খেতে হবে ।অর্থাৎ সম্পূর্ণ ডোজ পূরণ করতে হবে।
  • ভারী কোন জিনিস ছাড়া বা বহন করা যাবে না ।এতে করে সেলাই ছিড়ে যাওয়ার ভয় থাকে। এবং সেলাইয়ের স্থানে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে।
  • অনেক সময় শরীরে পজিশনের কারণে ব্যথা হতে পারে। এজন্য আপনার শরীরে পজিশন সঠিক রাখতে হবে এবং সঠিকভাবে শুয়ে বসে শিশুকে দুধ খাওয়াতে হবে।
  • সিজারে পর ব্যথা থেকে মুক্ত পাওয়ার জন্য আপনাকে নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হবে।
  • পরিমাণ মতো বিশ্রাম নিতে হবে। এ সময় অতিরিক্ত কাজ করা যাবে না। বাচ্চার যত্নের পাশাপাশি নিজের যত্ন নিতে হবে ।

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়

সাধারণত নরমাল সিজারিয়ান অপারেশনের পর ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ লাগে রোগী সেলাইয়ের ক্ষত শুকাতে। আর এ সময় রোগীর সঠিক পরিচর্যা ও পরামর্শের প্রয়োজন হয়।কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সিজারিয়ানরা পরামর্শ অনুযায়ী চলেন না ।আর এ কারণে রোগীর জটিলতা দেখা দেয়।

অবশ্যই একজন সিজারিয়ান মাকে সুষম খাবার খেতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কোন অবস্থাতেই তাকে পেশাব আটকে রাখা চলবে না। সিজারিয়ান মাকে রাতে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা এবং দিনে কমপক্ষে ২ ঘন্টা ঘুমাতে হবে অর্থাৎ সর্ব মোট ১০ ঘন্টা বিশ্রাম নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ চুলকানি দূর করার ৮ টি কার্যকরী উপায় - চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম

অনেক মায়েদের বাচ্চার কারণে ঠিকমতো বিশ্রাম নেওয়া হয় না। আর সেজন্য ঘুমের ঘাটতি পরে এবং শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং জটিলতা দেখা দেয়। আবার অনেক মায়েরাই একটু সুস্থ হয়ে গেলে ভারী কাজ করা শুরু করে। যার ফলে সেলাইয়ের ক্ষত শুকাতে দেরি হয় এবং অনেক সময় ইনফেকশন হয়ে যায়।

আর এসব কারণে ডাক্তাররা সিজারের পর তিন মাস অবশ্যই ভারী কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেন। তবে স্বাভাবিক যে কাজকর্ম রয়েছে সে কাজগুলো করা যেতে পারে। ডেসিং খোলার পর নিয়মিত গোসল করতে হবে এবং কত স্থানে সাবান এবং পানি দিয়ে নিয়মিত ধুয়ে নিতে হবে। এবং এন্টিসেপটিভ ক্রিম লাগাতে হবে।

সিজারের পর খাবার তালিকা

সিজারের পর সিজারিয়ান মায়েদের খাবার ব্যাপারে বেশ যত্নবান হতে হবে। কারণ এই সময় যদি খাবার ব্যাপারে যত্নবান হওয়া যায় ।তাহলে রোগী প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও শক্তি ফিরে পাবে এবং দ্রুত সরে উঠবে। যারা সিজারিয়ান রোগী রয়েছেন এবং যারা সিজার করতে চাচ্ছেন তাই তাদের জন্য আজ আমি নিয়ে আসলাম সিজারের পর খাবার একটি তালিকা। তো সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নিন সিজারের পর খাবার তালিকা সম্পর্কে।

ডিম এবং দুধ জাতীয় খাবার খাওয়া

সিজারের পর সিজারিয়ান মায়েদের ডিম এবং দুধ জাতীয় খাবার খেতে দিতে হবে। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন যা রোগীর জন্য খুবই উপকারী ।এবং বাচ্চার হার ও দাঁত গঠনের সহায়তা করবে এই ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন।

তরল খাবার খাওয়া

সিজারের পর সিজারিয়ান মায়েদের খাবার তালিকায় অবশ্যই তরল জাতীয় খাবার রাখতে হবে। কারণ তরল জাতীয় খাবার রোগীর পানি শূন্যতা দূর করবে এবং বুকের দুধ উৎপাদনে সাহায্য করবে।

ফলমূল ও শাকসবজি

সিজারের পর রোগীকে অবশ্যই প্রচুর পরিমাণ টাটকা শাকসবজি ও ফলমূল খেতে দিতে হবে। এতে করে রোগীর শরীরের পুষ্টির ঘাটতি দূর হবে এবং রোগীর সহজে সেরে উঠবে।

আয়রন সমৃদ্ধ খাবার

রক্তশূন্যতা এবং রক্তস্বল্পতা দূর করার জন্য সিজারিয়ান মাকে অবশ্যই আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খেতে দিতে হবে ।এবং নিয়মিত খাদ্য তালিকায় তা রাখতে হবে।

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার

সিজারিয়ান মায়েদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যুক্ত করতে হবে। কারণ এই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারগুলো হজমের সহায়তা করে। যার ফলে পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় না এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

চা বা কফি কম খাওয়া

সিজারের পর সিজারিয়ান মায়েদের চা বা কপি কম খেতে হবে ।কারণ এ ধরনের খাবার শরীরে পানি শূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে এবং এর ফলে দেখা দেয় অনিদ্রা। তাই যতদূর সম্ভব সিজারিয়ান মায়েদের এগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।

অতিরিক্ত ঝাল মসলা খাবার না খাওয়া

অতিরিক্ত ঝাল মসলা খাবার বা ভাজা করা খাবার সিজারিয়ান মায়েদের পরিহার করতে হবে। কারণ এই খাবারগুলো পেটে গ্যাসের সমস্যা সহ বিভিন্ন ধরনের অসুবিধাও সৃষ্টি করতে।

কালোজিরা

সিজারের পর খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে কালোজিরা। কারণ এটি বিভিন্ন ধরনের রোগ মুক্তির পাশাপাশি বুকের দুধ উৎপাদন করতে সাহায্য করে। আর এটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে দুধ উৎপাদন বেশি হবে ।যার ফলে বাচ্চার দুধের ঘাটতি পরবে না।

আরো পড়ুনঃ পেনিসের মাথায় ফুসকুড়ি চিকিৎসা - পুরুষাঙ্গে বিভিন্ন রোগ এবং লক্ষণ

এসব গুলো উপাদানের পাশাপাশি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিজারিয়ান মায়েদের খাদ্য তালিকায় যেন সব ধরনের পুষ্টিকর খাবার থাকে। যেমন ক্যালসিয়াম আয়রন ভিটামিন ফাইবার প্রোটিন ইত্যাদি।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বৃন্দ সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণসমূহ - সিজারের পর খাবার তালিকা এই পোস্টটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে। এই পোস্টটিতে আমি আপনাদের জানিয়েছি,সিজার করার পরে স্বাভাবিক লক্ষণ,সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ সমূহ,সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয়,সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে,সিজারের পর ব্যথা হওয়ার কারণ,সিজারের পর ব্যথা হলে করণীয়,সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়,সিজারের পর খাবার তালিকা সম্পর্কে। তো আশা করছি বন্ধুরা এই পোস্টে আপনাদের উপকারে আসবে। এই পোস্টটি থেকে আপনারা যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। কারণ আপনারাই উপকৃত হলেই আমার কষ্ট সার্থক।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url