স্বামী স্ত্রী - স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা
বন্ধুরা আজকে আমরা এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সে বিষয়টি হলো,স্বামী স্ত্রী - স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা। বন্ধুরা আপনারা কি স্বামী স্ত্রী - স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। আমরা জানি স্বামী স্ত্রী - স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা এ বিষয়ে আপনাদের অনেকটা আগ্রহ রয়েছে জানান। কেননা স্বামী স্ত্রী বা স্বামী স্ত্রীর ভালবাসার মত এমন মধুর সম্পর্ক আর নেই। এবং আল্লাহ পাক নিজে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক প্রথম তৈরি করেছিলেন।
স্বামী কাকে বলে
স্বামী হলঃ একজন বৈবাহিক সম্পর্কের পুরুষ। একজন স্বামী স্ত্রী ও অন্যান্য ওপর অধিকার এবং বিধি নিষেধ এবং তার অবস্থান সমাজ, সংস্কৃতি এবং সময় পরিক্রমা অনুযায়ী ভিন্নতর হতে পারে।
আগামী ব্যবস্থায়, একটি বৈবাহিক সূত্রে শুধুমাত্র একজন স্ত্রী এবং একজন স্বামী থাকবে। এবং এটি আইন দ্বারা জারি করা হয়েছে যে যা একাধিক প্রতি গ্রহণ থেকে পুরুষকে বিরত রাখে। বহু গামী ব্যবস্থায়, একজন পুরুষ একাধিক স্ত্রীর সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে জড়াতে পারবে না। বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকবেন এবং তাকে পরিবারের একমাত্র উপার্জন কম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকবে।
স্ত্রী কাকে বলে
স্ত্রী কাকে বলে চলুন জেনে নেই,স্বামী স্ত্রী - স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে।
স্ত্রী হলঃ একটি ধারাবাহিক বৈবাহিক সম্পর্কের নারী অংশীদার।
চলুন নিম্ন এবার জানি বউ কাকে বলে সে সম্পর্কে।
বউ হলঃ বিবাহের মাধ্যমে শশুর শাশুড়ির বাচ্চা কে দত্তক নেওয়া কে বউ বলে।
স্বামী শব্দের অর্থ কি
স্বামী শব্দের অর্থ হলঃ প্রতি, মনি ,প্রভু ,অধিপতি মালিকদ পরমহংস বা বিদ্বান, সন্ন্যাসীর উপাধি বিশেষ , ভর্তা।
স্বামী হল বিশেষ্য পদ
স্বামী শব্দের ইংরেজি হল :Old man,Swami,Husband.
স্ত্রী শব্দের অর্থ কি
স্ত্রী শব্দের অর্থ হলঃ পত্নী, বধু , কুলনারী ঘরের বউ ,কুলবধু ,পুত্রবধু ,নববধূ।
স্ত্রী শব্দটি বিশেষ্য পদ
স্ত্রী এর ইংরেজি হল:Wife,Woman.
স্ত্রী এর পরবর্তী শব্দঃ বৈঠা, বউ- কথা- কও।
ভালোবাসা বৃদ্ধির দোয়া
বন্ধুরা এবার আমরা জানবো ভালোবাসা বৃদ্ধির দোয়া সম্পর্কে। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মিল মহব্বত ভালোবাসা কমে গেলে বা একে অপরের প্রতি অসন্তুষ্ট হলে পবিত্র কোরানে একটি আয়াত রয়েছে যা পাঠ করলে ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। আয়াতটি হলঃ(ও আলকাইতু আলাইকা মোহাব্বাতাম মিননি ও লি তুসনিয়া আলা আইনি) সূরা তোহা আয়াত ৩৯। এই দোয়াটি পাঠ করতে হবে স্বামী যখন রাগ করবে তখন স্ত্রী স্বামীর মুখের দিকে তাকিয়ে। আর যখন যখন স্বামী-স্ত্রীর একে অপরের কাছে আসবে তখন তখনই এই আমলটি করা যাবে। শুধু স্ত্রীদের ক্ষেত্রে নয় স্বামীরাও এই একই আমল করে স্ত্রী রাগ করলে তার মুখের দিকে তাকিয়ে পড়তে পারবে।
তবে অবশ্যই মনে রাখা উচিত দাম্পত্য জীবনে স্বামী স্ত্রী স্বাভাবিক কথাবার্তা এবং সুসম্পর্ক বজায় রাখলে শুধু সোয়াবিনয় বরং পারিবারিকভাবে হতে পারে পরস্পরের দাওয়াতি কাজের অংশীদার। এবং পরিবারেরই হতে পারে স্বতন্ত্র দায়ী। রাসূলুল্লাহ(সা) পবিত্র জীবনের এক শুভ সূচনা হয়েছিল। তিনি সর্বপ্রথম নিজ স্ত্রী হযরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে দাওয়াত দিয়েছিলেন। এবং তার কথা ও সুন্দরকাজের প্রকাশ ও বাস্তবতা হয়েছিল আম্মাজান হযরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহুর মাঝে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url