সাউথ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত


আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আলোচনা করব সাউথ কোরিয়া ও স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত। আপনি সাউথ কোরিয়ার ইস্টুডেন্ট ভিসার জন্য এপ্লাই করতে চান ,তাহলে এই আর্টিকেলটি অবশ্যই আপনার জন্য। কারণ সাউথ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য এপ্লাই করতে  অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম-কানুন সম্পর্কে জানতে হবে।

এছাড়াও আপনি যদি সাউথ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য এপ্লাই করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করার আগে কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করতে হবে এবং ভর্তি হতে হবে। তো চলুন বন্ধুরা, নিম্নে আমরা সাউথ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।

ভূমিকা

সাউথ কোরিয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন একাডেমীর প্রোগ্রামের জন্য খুবই পরিচিত একটি দেশ। আপনি সুশিক্ষা অর্জনের পাশাপাশি প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতার সুযোগ পাবেন। আপনি যদি আগ্রহী হয়ে থাকেন ব্যবসা ,ইঞ্জিনিয়ারিং বা অন্য কোন শিক্ষা নিতে ।তবে অবশ্যই সাউথ করিয়া আপনার জন্য অনেক ভালো হবে। স্টুডেন্ট ভিসা ছাড়াও সাউথ কোরিয়া যাওয়ার জন্য আপনারা আরও ভিসার আবেদন করতে পারবেন যেমন -শ্রমিক ভিসা, কৃষি ভিসা ,লেবার ভিসা ,টুরিস্ট ভিসা ,মেডিকেল ভিসা, জব ভিসা। এছাড়াও আপনি যদি উন্নত মানের চাকরির জন্য ছাউথ কোরিয়া যেতে চান তবে আপনাকে ১২ লক্ষ টাকা ভিসার জন্য খরচ করতে হবে।

সাউথ কোরিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম

আপনি যদি সাউথ কোরিয়ায় যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আর অনেকেই জানেন না দক্ষিণ কোরিয়া বা সাউথ কোরিয়ায় ভিসা আবেদন কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে। আমরা আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করেছি সাউথ কোরিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে । তো বন্ধুরা ভিসা আবেদন করার নিয়ম গুলো জেনে নেই।

  • সাউথ কোরিয়া যেতে হলে আপনাকে প্রথমে অফিসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে ।সেখানে আপনি অনলাইনে ভিসার আবেদন করতে পারবেন। এবং সেখানে আপনি দেখতে পাবেন পোর্টালে ভিসা আবেদনের জন্য সঠিক পদ্ধতি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা।
  • পোর্টালে যাওয়ার পর আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এবং সেখানে আপনাকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। যেমন- আপনার নাম, ঠিকানা ,ইমেল, পাসপোর্ট নম্বর ইত্যাদি। সেখানে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে আপনি একটি ব্যবহারকারী আইডি এবং পাসপোর্ট পেয়ে থাকবেন।
  • আবেদন ফরম পূরণ করার পরে আপনাকে সমস্ত তথ্য পরীক্ষা করে সংরক্ষণ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে। আপনার আবেদনের জন্য পাসপোর্ট এর ছবি, ব্যক্তিগত তথ্য, সংশ্লিদ্ধ পরিবারের তথ্য, যাত্রায় ব্যবহৃত পাসপোর্ট মেয়াদ ইত্যাদি প্রয়োজনীয় হতে পারে।
  • আবেদন ফরম পূরণ হয়ে গেলে আপনাকে আবেদন ফরমটি জমা দিতে হবে। আবেদন ফরম জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ভিসা আবেদন ফ্রি পরিশোধ করতে হবে। এবং আবেদনের পর আবেদন ফ্রির পরিমাণ এবং প্রেমেন্টের নির্দিষ্ট পদ্ধতি আপনাকে ভিসা আবেদন পোটালে জানিয়ে দেয়া হবে।
  • সর্বশেষে আবেদন সম্পন্ন করা হয়ে গেলে আবেদন স্থিতি সংগ্রহ করতে পারবেন এবং আপনার ভিসা আবেদনের পরিমাণ সম্পর্কিত তথ্য পেতে পোর্টালে এ প্রকাশ করতে পারবেন।

সাউথ কোরিয়ায় ভিসার জন্য যে সকল কাগজপত্রের প্রয়োজন

সাউথ কোরিয়ায় যেতে হলে বা ভিসা পেতে গেলে কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা যারা জানি না যে সাউথ কোরিয়ায় ভিসা করার জন্য যে সকল কাগজপত্রের প্রয়োজন আসুন এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জেনে নেই সাউথ কোরিয়ার ভিসার জন্য কোন কোন কাগজপত্রের প্রয়োজন রয়েছে সে সম্পর্কে।

  • ভ্যালিড পাসপোর্ট
  • পাসপোর্ট সাইজ ছবি
  • আর্থিক প্রমাণ পত্র
  • ভ্যালিড ভিসা আবেদন ফরম
  • ভ্যালিড ট্রাভেল ইন্সুরেন্স

কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসা করার নিয়ম

সাউথ কোরিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসা করতে গেলে কিছু নিয়মকানুন মানতে হবে। অর্থাৎ কতগুলো ধাপ পেরিয়ে আপনাকে সাধ করিয়া স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে যেমন -

প্রথমে আপনাকে,

  • আপনি যে ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা আপনার জাতীয়তায় এবং আপনি কুরিয়ার পড়াশোনা করার সময় দ্বারা নির্ধারিত হয়।
  • কোরিয়াতে যারা লেখাপড়া করতে চান তাদের জন্য কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার কথা চিন্তা করার সময় তিনটি ভিন্ন ভিসার বিকল্প রয়েছে।
  • আপনার সময়সীমার মধ্যে আপনি দক্ষিণ কোরিয়াতে একটি সংক্ষিপ্ত ভিসা প্রোগ্রামে অংশ নিতে পারবেন। এছাড়াও আপনি লিখছিস কোরিয়াতে ভাষা কোর্স নিতে পারেন উদাহরণস্বরূপ একটি বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স করতে পারেন যেটি আপনার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
  • আপনার যদি কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করার পর্যাপ্ত সময় না থাকে তাহলে আপনি ভিসা মওকুফের মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করতে পারবেন এবং তারপরে আপনি আবার পরে স্টুডেন্ট ভিসা যেতে পারবেন কিন্তু আপনার ভিসা মওকুফের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে এই কাজটি করতে হবে।

দ্বিতীয় ধাপে কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করুন

  • কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের জন্য এটি দ্বিতীয় ধাপ। তাই স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করতে হবে এবং ভর্তি হতে হবে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় গুলিতে অ্যাপ্লিকেশনে উইন্ডো থাকে ।সেখানে আপনার যেসব কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে যেমন-
  1. স্কুলের জন্য আবেদন পত্র
  2. আপনার ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয় ডিপ্লোমা
  3. আপনার পাসপোর্টের একটি ডুব্লিকেট
  • প্রমাণ যে আপনি কোরিয়াতে আপনার পড়াশোনার জন্য অর্থ প্রদান করতে পারবেন( সাধারণত কমপক্ষে৳১০০.০০০)।
  • প্রেরণা একটি চিঠি।

তৃতীয় ধাপে নার্স ভিসার ডকুমেন্ট পাঠান

  • সাউথ কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য একটি ইউনিভার্সিটির প্রোগ্রামে গৃহীত হওয়া হলো এটির পরবর্তী ধাপ। এখানে আপনার একবার টিউশন পরিশোধ হয়ে গেলে বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে ভর্তির একটি প্রশংসাপত্র দেবে।
  • এটি পাওয়ার পর আপনি আপনার দেশের কোরিয়ান দূতাবাসের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় কোরিয়ায় যেতে চান তাহলে,আমরা আপনাকে আপনার প্রোগ্রাম শুরু হওয়ার অন্তত দুই মাস আগে আপনার টিউশন ফ্রি প্রদান করার পরামর্শ দিয়ে থাকি।
  • আর এজন্যে আপনাকে আপনার নথির পেতে এবং আপনার ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য পশুর সময় দিবে।
  • আপনার প্রোগ্রাম শুরু হওয়ার আগে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার প্রযুক্ত সময় না থাকলে আপনি শেষ অবলম্বন হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়ায় ভ্রমণ করতে পারেন এবং আবেদন করে যেতে পারেন।

চতুর্থ ধাপে আপনার দেশে কোরিয়ান দূতাবাসে একটি আবেদন জমা দিন

  • আপনি আপনার দেশে কোরিয়ান দূতাবাসে ভিসা জমা দেওয়ার জন্য আবেদন করুন। এখানে আপনি কোরিয়ান দূতাবাসের ঠিকানা ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য যোগাযোগ তথ্য পেতে পারেন।
  • স্টুডেন্ট ভিসায় কোরিয়ান আবেদন করার জন্য আপনার যদি প্রশ্ন থাকে তাহলে দূতাবাস বা আপনার স্কুলের সাথে যোগাযোগ করুন। আবেদন করার সময় সাধারণত দূতাবাসের যে নদীগুলি অনুসরণ করা হয় তা উপরে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

পঞ্চম ধাপে আপনার ভিসা পান

  • দূতাবাস আপনার ভিসার আবেদন গ্রহণ করার পর সাধারণত আপনার আপনার ভিসা গ্রহণ করতে প্রায় দুই সপ্তাহ সময় লাগে সুইডেনের ভিসা ।দেশে ভেদে অপেক্ষার সময় পরিবর্তিত হয়ে থাকে। আপনি যদি তাড়াহুড়া করেন তবে তারা আপনাকে তাড়াতাড়ি সহায়তা করতে পারবে কি না তা জানতে দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করুন।
  • আপনি আপনার কাজের জন্য ভিসা এজেন্সি ব্যবহার না করলে ,আপনাকে অবশ্যই কোরিয়ান দূতাবাসের ব্যক্তিগতভাবে আপনার ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।
  • কোরিয়াতে একটি স্টুডেন্ট ভিসা ইস্যু করার পর তিন মাস বৈধভাবে থাকা যায় এবং এটি পূর্ণ বার্ষিকীকরণের প্রয়োজনের আগে আপনি বর্তমানে কোরিয়াতে 6 মাস থাকতে পারেন যদিও কিছু স্কুল ভিসা অফার করে যা কোন নবায়ন ছাড়াই দীর্ঘ সময়ের জন্য বৈধ।
  • আপনি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘতর কোর্স করেন তাহলে আপনার স্কুল আপনাকে এতে সহায়তা করে থাকবে।

কোরিয়ায় অধ্যায়ন অবস্থায় কাজ

করিয়ায় যে সকল স্টুডেন্টরা তাদের লেখাপড়ার পাশাপাশি কাজ করতে চায় তাদের জন্য পাট টাইম অনেক কাজের অফার রয়েছে।যেগুলো তাদের খুঁজে বের করে কাজ করতে হবে। তবে শিক্ষার্থীরা ফুলটাইম কাজ করতে পারবেন না।

কিছু শর্ত মতে অধ্যয়নের সময় নিজেকে সমর্থন বা অর্থ ঘাটতি দেখা দিলে কাজের অনুমতি দেওয়া হতে পারে। এখানে আপনি শুধু বৈধভাবে পার্ট টাইম কাজ করার অনুমতি পেয়ে থাকবেন। এবং শুধুমাত্র একটি বৈধ রেসিডেন্সি পারমিট পাওয়ার পর আপনার দ্বিতীয় বছরের লেখাপড়া শুরু করুন। তবে চাকরির জন্য আবেদন করার সময় আপনাকে অবশ্যই নিয়োগকর্তাকে জানাতে হবে যে আপনি একজন আন্তর্জাতিক ছাত্র । এতে করে তারা শুধুমাত্র খন্ডকালীন কাজের জন্য আপনার আবেদন বিবেচনা করে থাকবে।

কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসা বৈধ কত দিন

কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসা বৈধ কত দিন, এর সাথে সাথে যারা স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে জানতে চান এবং সাউথ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভালোভাবে জানতে চান তারা এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

  • বিশ্ববিদ্যালয় ৯০ দিনের বেশি পড়াশোনা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি ছাত্র হিসেবে পেতে হবে। আর এটি থেকে ভর্তির প্রশংসা পত্র করিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন করতে হবে।
  • আর এই নদী পাওয়ার জন্য আপনাকে কমপক্ষে দুটি দশ সপ্তাহের মেয়াদ এর জন্য অর্থ প্রদান করতে হবে। করিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি শিক্ষাবর্ষে চারটি ১০ সপ্তাহে সপ্তা বলি অফার করে।
  • একটি ছাত্র ভিসাবলা হয় এ ডি ভিসা ,তারপরে একটি সংখ্যা যা আপনি কোরিয়াতে পড়ার পরিকল্পনার ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। স্টুডেন্ট ভিসায় কোরিয়ায় ছয় মাস পড়ার পর আপনি কাজের অধিকারের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং খন্ডকালীন চাকরিও পাবেন।
  • একটি স্টুডেন্ট ইস্যু করার পর সাধারণত তিন মাসের জন্য বৈধ থাকে এবং পূর্ণ বিকরন করার আগে আপনি বর্তমানে ছয় মাস কোরিয়াতে থাকতে পারেন সুতরাং কিছু স্কুল কোন নবায়ন ছাড়াই দীর্ঘ সময়ের জন্য বৈধ ভিসা অফার করে।
  • এছাড়াও আপনি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স করেন তাহলে আপনার স্কুল আপনাকে এদের সহায়তা করতে পারবে।

সাউথ কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং এর সময়

সাউথ কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং এর সময় সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন তারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এ আর্টিকেলটিতে আমরা সাউথ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩ কোরিয়াতে ভিসা প্রসেসিং এর সময় সম্পর্কে জানাচ্ছি।

হোস্ট ইউনিভার্সিটি আপনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ না করা পর্যন্ত আপনি স্টাডি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আর এই প্রসেসিং টি সম্পূর্ণ হতে দুই থেকে তিন মাস বা তার বেশি সময় লাগতে পারে। আর এই সময় কনসুলেট আপনার ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য আপনার পাসপোর্ট রাখবে।

শেষ কথাঃ সাউথ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আলোচনা করেছি সাউথ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত। আর সত্যি সত্যি এই আর্টিকেলটিতে আমি সাউথ কোরিয়া স্টেশন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবেই আলোচনা করেছি। আশা করছি আপনাদের কাছে এই আর্টিকেলটি অবশ্যই ভালো লেগে থাকবে। বন্ধুরা আপনাদের কাছে যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। এবং এ ধরনের আরো অনেক আর্টিকেল পেতে আমার পেজটি ফলো রাখবেন।-ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url